‘যারা ফ্লোর প্রাইস নিয়ে আসছে তাদেরকেই এটা তুলতে হবে’

Date: 2023-05-24 18:00:11
‘যারা ফ্লোর প্রাইস নিয়ে আসছে তাদেরকেই এটা তুলতে হবে’
ফ্লোর প্রাইজ আমরাই চাইনা জানিয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, প্রত্যেক সিদ্ধান্তেই একজন রাগ হয়, আরেকজন খুঁশি হয়। সেক্ষেত্রে বেশির ভাগ মানুষ যেটি চায় অথবা যেটি ভালো হবে আমরা সেটিই করি। ফ্লোর প্রাইস তো আমরাই চাই না। কিন্তু যারা এই ফ্লোর প্রাইসকে এখানে নিয়ে আসছে তাদেরকেই (বিনিয়োগকারীদের) ফ্লোর প্রাইস তুলতে হবে। আমরা ফ্লোর প্রাইস উঠাবো না।ফ্লোর প্রাইজ আমরাই চাইনা জানিয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, প্রত্যেক সিদ্ধান্তেই একজন রাগ হয়, আরেকজন খুঁশি হয়। সেক্ষেত্রে বেশির ভাগ মানুষ যেটি চায় অথবা যেটি ভালো হবে আমরা সেটিই করি। ফ্লোর প্রাইস তো আমরাই চাই না। কিন্তু যারা এই ফ্লোর প্রাইসকে এখানে নিয়ে আসছে তাদেরকেই (বিনিয়োগকারীদের) ফ্লোর প্রাইস তুলতে হবে। আমরা ফ্লোর প্রাইস উঠাবো না। মঙ্গলবার (২৩ মে) তিনি এ কথা বলেন।বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, শেয়ারবাজারে ৯৬ কিংবা ১০’র পুনরাবৃত্তি হবে না। ফ্লোর প্রাইস উঠানোর পর কেউ কারসাজি করলে আমরা আবার ফ্লোর প্রাইস দিবো। আপনারা ব্যবসা করেন। আমরা আশা করছি শীঘ্রই সব কোম্পানি ফ্লোর প্রাইস থেকে উঠে আসবে। ক্যাপিটাল মার্কেটে বিনিয়োগের মাধ্যমে সামনের দিনগুলোতে আপনাদের আরও ভালো করার সুযোগ আছে। আপনারা সবাই মিলে বাজারে সক্রিয় হলে সবাই লাভবান হবেন।অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, আমরা চেষ্টা করছি ভালো কোম্পানিগুলো শেয়ারবাজারে আনতে। কিন্তু যখন গভর্নেন্স আর কমপ্লায়েন্স করি, কোম্পানিগুলো তখন আসতে চায় না। যে কোম্পানি আসে, তারাও আর পছন্দ করে না।ফ্লোর প্রাইজ আমরাই চাইনা জানিয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, প্রত্যেক সিদ্ধান্তেই একজন রাগ হয়, আরেকজন খুঁশি হয়। সেক্ষেত্রে বেশির ভাগ মানুষ যেটি চায় অথবা যেটি ভালো হবে আমরা সেটিই করি। ফ্লোর প্রাইস তো আমরাই চাই না। কিন্তু যারা এই ফ্লোর প্রাইসকে এখানে নিয়ে আসছে তাদেরকেই (বিনিয়োগকারীদের) ফ্লোর প্রাইস তুলতে হবে। আমরা ফ্লোর প্রাইস উঠাবো না।অর্থসংবাদের মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন মঙ্গলবার (২৩ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) নতুন ব্রোকারেজ হাউস গিবসন সিকিউরিটিজ লিমিটেডের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, শেয়ারবাজারে নতুন অনুমোদন পাওয়া ব্রোকারেজ হাউজগুলো ভালো করছে। নতুন ব্রোকারেজ হাউজকে লাইসেন্স দেওয়ার বিষয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল।বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, শেয়ারবাজারে ৯৬ কিংবা ১০’র পুনরাবৃত্তি হবে না। ফ্লোর প্রাইস উঠানোর পর কেউ কারসাজি করলে আমরা আবার ফ্লোর প্রাইস দিবো। আপনারা ব্যবসা করেন। আমরা আশা করছি শীঘ্রই সব কোম্পানি ফ্লোর প্রাইস থেকে উঠে আসবে। ক্যাপিটাল মার্কেটে বিনিয়োগের মাধ্যমে সামনের দিনগুলোতে আপনাদের আরও ভালো করার সুযোগ আছে। আপনারা সবাই মিলে বাজারে সক্রিয় হলে সবাই লাভবান হবেন।অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, আমরা চেষ্টা করছি ভালো কোম্পানিগুলো শেয়ারবাজারে আনতে। কিন্তু যখন গভর্নেন্স আর কমপ্লায়েন্স করি, কোম্পানিগুলো তখন আসতে চায় না। যে কোম্পানি আসে, তারাও আর পছন্দ করে না।তিনি বলেন, এফডিআরের চেয়েও বেশি রিটার্ন দিচ্ছে সরকারি বন্ড। আপনারা কেউই কেনাবেচা করছেন না। অথচ সরকারি সিকিউরিটিজ এখন ১১ শতাংশ পর্যন্ত রিটার্ন দিচ্ছে। এজন্য ব্রোকারেজ হাউজগুলোকে সরকারি সিকিউরিটিজ নিয়ে মার্কেটিং করতে হবে।

Share this news