ভাগ্যবান বিনিয়োগকারী

Date: 2024-09-22 01:00:09
ভাগ্যবান বিনিয়োগকারী
আজ শেয়ারবাজারে সামান্য নেতিবাচকতায় শেষ হয়েছে লেনদেন। বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। তবে শেয়ার দর বেড়েছে যেসব কোম্পানির তাদের মধ্যে ভাগ্যবান কেবল তিনটি কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা। কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজার থেকে কিছুটা মুনাফা তুলেছেন। তবে যারা শেয়ার ছাড়েনি তারা মূলত বেশি মুনাফার আশায় শেয়ারগুলোর ধরে রেখেছেন।কোম্পানি তিনটি হলোঃ ইসলামী ব্যাংক, কাট্টালি টেক্সটাইল এবং ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।ইসলামী ব্যাংকআগের দিন ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৪৯ টাকা ৪০ পয়সায়। আজ কোম্পানিটির লেনদেন শুরু হয় ৪৯ টাকা ৬০ পয়সায়। লেনদেন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ক্লোজিং দর হয় ৫৪ টাকা ৩০ পয়সায়। লেনদেনের কিছু সময় পরই কোম্পানিটির শেয়ার বিক্রি করার জন্য বিক্রেতা হারিয়ে যায়। শেয়ারটি কেনার জন্য বিনিয়োগকারী থাকলেও কেউ শেয়ারটি বিক্রি করার জন্য আগ্রহ দেখায়নি। এতে করে শেয়ারটির দর ৪ টাকা ৯০ পয়সা বা ৯.৯২ শতাংশ বেড়েছে। অর্থাৎ লেনদেন শুরু কিছুক্ষণের মধ্যেই দর বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে শেয়ারটি।কাট্টালি টেক্সটাইলআজ কাট্টালি টেক্সটাইলের শেয়ার দর ১ টাকা ৪০ পয়সা বা ৯.৭৯ শতাংশ বেড়েছে। আগের দিন শেয়ারটির ক্লোজিং দর ছিল ১৪ টাকা ৩০ পয়সায়। আজ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয় ১৪ টাকা ৬০ পয়সায়। কিছুক্ষণ পরই শেয়ারটির ১৫ টাকা ৭০ পয়সায় লেনদেন হয়। লেনদেন শেষে শেয়ারটির ক্লোজিং দর হয় ১৫ টাকা ৭০ পয়সায়। অর্থাৎ শেয়ারটি কেনার জন্য বিনিয়োগকারী থাকলেও বিক্রি করতে আগ্রহী ছিল না কেউ। শেয়ারটির দর লেনদেন শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে।ইসলামিক ফাইন্যান্সইসলামিক ফাইন্যান্সের বিনিয়োগকারীদেরও ভাগ্যবান বলা যায়। কারণ লেনদেন শুরুর কিছুক্ষণ পরই শেয়ারটির দর সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমা স্পর্ম করে। আগের দিন শেয়ারটির ক্লোজিং দর ছিল ১৩ টাকা ৯০ পয়সায়। আজ শেয়ারটির লেনদেন শুরু হয় ১৪ টাকায়। লেনদেন শেষে শেয়ারটির ক্লোজিং দর হয় ১৫ টাকা ২০ পয়সায়। অর্থাৎ শেয়ারটির দর ১ টাকা ৩০ টাকা বা ৯.৩৫ শতাংশ বেড়েছে। শেয়ারটির দর লেনদেন শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই সার্কিট ব্রেকারের সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে। আজ লেনদেন শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত শেয়ারটিতে আর বিক্রেতা ফিরে আসেনি।বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, কোম্পানিগুলোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল যথেষ্ট। কোনো বিনিয়োগকারীই এই কোম্পানিগুলোর শেয়ার হাত ছাড়া করতে চাইছে না। যাতে করে শেয়ারগুলো

Share this news