উৎপাদন বন্ধ-লোকসানি কোম্পানিসহ ১০ শেয়ার বিক্রেতা সংকটে হল্টেড
পুঁজিবাজারে সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবারও দুপুর সোয়া দুইটা পর্যন্ত সূচক ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। এ সময়ে ডিএসইর সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৭০৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। দাম বেড়েছে ১৮৩টির, কমেছে ১৫৮টির ও অপরিবর্তীত রয়েছে ৫৬টি প্রতিষ্ঠানের দাম।লেনদেন হয়েছে মোট ৫৩০ কোটি টাকা। আগের কার্যদিবসে যেখানে ৫৬২ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। এর মধ্যে উৎপাদন বন্ধ, লোকসানিসহ দশ কোম্পানির শেয়ার কেনার হুজুগ লক্ষ্য করা গেছে। এসব শেয়ারের দর এ সময়ে সর্বোচ্চ বেড়ে হল্টেড হয়ে গেছে।এর মধ্যে জুট স্পিনার্সের দর ৮.৭৪ শতাংশ বেড়ে ২৩৭ টাকা ৭০ পয়সায়, খান ব্রাদার্সের দর ৯.৯৬ শতাংশ বেড়ে ১৫৬ টাকা ৮০ পয়সায়, কোহিনুর ক্যামিকেলের দর ৭.৪৮ শতাংশ বেড়ে ৫৭০ টাকা ৩০ পয়সায়, নর্দার্ন জুটের দর ৯.৯৮ শতাংশ বেড়ে ১৪২ টাকা ১০ পয়সায়, ন্যাশনাল টির দর ৮.৭৪ শতাংশ বেড়ে ৪৪৭ টাকা ৮০ পয়সায়, ওরিয়ন ইনফিশনের দর ৮.৭৪ শতাংশ বেড়ে ৩৪৯ টাকা ৮০ পয়সায়, প্রিমিয়ার লিজিংয়ের দর ৯.৫২ শতাংশ বেড়ে ৪ টাকা ৬০ পয়সায়, এসকে ট্রিমসের দর ৯.৪৬ শতাংশ বেড়ে ১৬ টাকা ২০ পয়সায় ও শাইনপুকুর সিরামিকসের দর ১০ শতাংশ বেড়ে ১৭ টাকা ৬০ পয়সায় দাঁড়িয়েছে। এসব শেয়ারের দর সর্বোচ্চ বাড়ায় বিক্রেতা সংকটে হল্টেড হয়েছে। অনেক বিনিয়োগকারীই এসব শেয়ার কিনতে মরিয়া হয়েও পাননি বলে জানান বাজার সংশ্লিষ্টরা।এসব কোম্পানির মধ্যে ছাগলকান্ডে আলোচিত এনবিআরের মতিউর রহমানের কোম্পানি এসকে ট্রিমস রয়েছে। যে কোম্পানিটি সম্প্রতি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে। অন্যদিকে খান ব্রাদার্স চলতি অর্থবছরের তিন প্রান্তিকেই লোকসানে রয়েছে।