প্রথমার্ধে ইপিএস বেড়েছে বিএসসির

Date: 2023-02-24 16:00:19
প্রথমার্ধে ইপিএস বেড়েছে বিএসসির
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন (বিএসসি) লিমিটেডের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) চলতি ২০২২-২৩ হিসাব বছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) আগের হিসাব বছরের একই সময়ের তুলনায় সামান্য বেড়েছে। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮ টাকা ৪১ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৮ টাকা ২৮ পয়সা। এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১৩ পয়সা বা ১ দশমিক ৫৫ শতাংশ। কোম্পানিটির সর্বশেষ প্রকাশিত চলতি হিসাব বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদন অনুসারে, আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৪৩ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩ টাকা ৯৪ পয়সা। গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৭৯ টাকা ৯৭ পয়সায়। সর্বশেষ ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২১-২২ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে বিএসসি। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির কর-পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছে ২২৫ কোটি ৮১ লাখ টাকা। এর আগের হিসাব বছরে মুনাফা ছিল ৭২ কোটি ৩ লাখ টাকা। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির নিট মুনাফা বেড়েছে ২১৩ দশমিক ৪৯ শতাংশ। সর্বশেষ হিসাব বছরে কোম্পানাটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৪ টাকা ৮০ পয়সা। আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৪ টাকা ৭২ পয়সা। গত বছরের ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়ায় ৭২ টাকা ৫২ পয়সায়। আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ৬০ টাকা ২৮ পয়সায়। এর আগের ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২০-২১ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে বিএসসি। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৭২ পয়সা। আগের হিসাব বছরে যা ছিল ২ টাকা ৭২ পয়সা। ২০১৯-২০ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানিটি। তার আগের হিসাব বছরের জন্যও ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় তারা। এর আগে ২০১৭-১৮ ও ২০১৬-১৭ হিসাব বছরের জন্য যথাক্রমে ৬ ও ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা।

Share this news