মূলধনের বেশি রিজার্ভ বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১৫ কোম্পানির

মূলধনের তুলনায় রিজার্ভ বেশি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১৫ কোম্পানির। কোম্পানিগুলো হলো- বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার, ডরিন পাওয়ার, ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টস, এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন, যমুনা অয়েল কোম্পানি, খুলনা পাওয়ার কোম্পানি-কেপিসিএল, লিন্ডে বিডি, লুবরেফ বাংলাদেশ, এমজেএল বাংলাদেশ, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, পদ্মা অয়েল, পাওয়ার গ্রিড, শাহজীবাজার পাওয়ার, সামিট পাওয়ার এবং ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশনকোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে রিজার্ভ বেশি ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশনের। কোম্পানিটির মূলধন ৫৭৯ কোটি ৬৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২ হাজার ৪৮৪ কোটি ২৬ লাখ টাকা। অর্থাৎ মূলধনের তুলনায় রিজার্ভের পরিমাণ ১ হাজার ৯০৪ কোটি ৫৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা বেশি।বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ারবারাকা পতেঙ্গা পাওয়ারের মূলধন ১৭২ কোটি ৯৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ১৮১ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। অর্থাৎ মূলধনের তুলনায় রিজার্ভের পরিমাণ ৮ কোটি ৫৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা বেশি।ডরিন পাওয়ার জেনারেশনডরিন পাওয়ার জেনারেশনের মূলধন ১৮১ কোটি ১১ লাখ ৯০ হাজার টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ৬৪২ কোটি ২১ লাখ টাকা। অর্থাৎ মূলধনের তুলনায় রিজার্ভের পরিমাণ ৪৬১ কোটি ৯ লাখ ১০ হাজার টাকা বেশি।ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টসইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টস ব্লেন্ডার্সের মূলধন ১ কোটি ৩১ লাখ ২০ হাজার টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২১ কোটি ১৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ মূলধনের তুলনায় রিজার্ভের পরিমাণ ১৯ কোটি ৮৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা বেশি।এনার্জিপ্যাক পাওয়ারএনার্জিপ্যাক পাওয়ারের মূলধন ১৯০ কোটি ২০ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ৫২৭ কোটি ৬ লাখ টাকা। অর্থাৎ মূলধনের তুলনায় রিজার্ভের পরিমাণ ৩৩৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকা বেশি।যমুনা অয়েল কোম্পানিকোম্পানিটির মূলধন ১১০ কোটি ৪২ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ১ হাজার ৯৪০ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ মূলধনের তুলনায় রিজার্ভের পরিমাণ ১ হাজার ৮২৯ কোটি ৯২ লাখ ৫০ হাজার টাকা বেশি।খুলনা পাওয়ার কোম্পানি-কেপিসিএলকোম্পানিটির মূলধন ৩৯৭ কোটি ৪১ লাখ ৩০ হাজার টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ৪৬৫ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ মূলধনের তুলনায় রিজার্ভের পরিমাণ ৬৮ কোটি ৫৬ লাখ ৭০ হাজার টাকা বেশি।লিন্ডে বিডিকোম্পানিটির মূলধন ১৫ কোটি ২১ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ৫৯১ কোটি ৩১ লাখ টাকা। অর্থাৎ মূলধনের তুলনায় রিজার্ভের পরিমাণ ৫৭৬ কোটি ৯ লাখ ২০ হাজার টাকা বেশি।লুবরেফ বাংলাদেশকোম্পানিটির মূলধন ১৪৫ কোটি ২৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২৬১ কোটি ৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ মূলধনের তুলনায় রিজার্ভের পরিমাণ ১১৫ কোটি ৮০ লাখ ৭০ হাজার টাকা বেশি।এমজেএল বাংলাদেশকোম্পানিটির মূলধন ৩১৬ কোটি ৭৫ লাখ ২০ হাজার টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ৫৬০ কোটি ১৭ লাখ টাকা। অর্থাৎ মূলধনের তুলনায় রিজার্ভের পরিমাণ ২৪৩ কোটি ৪১ লাখ ৮০ হাজার টাকা বেশি।মেঘনা পেট্রোলিয়ামকোম্পানিটির মূলধন ১০৮ কোটি ২১ লাখ ৬০ হাজার টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ১ হাজার ৭৭৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ মূলধনের তুলনায় রিজার্ভের পরিমাণ ১ হাজার ৬৬৮ কোটি ১৬ লাখ ৬৪ হাজার টাকা বেশি।পদ্মা অয়েল কোম্পানিকোম্পানিটির মূলধন ৯৮ কোটি ২৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ১ হাজার ৬৮১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ মূলধনের তুলনায় রিজার্ভের পরিমাণ ১ হাজার ৫৮৩ কোটি ৬৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা বেশি।পাওয়ার গ্রিড কোম্পানিকোম্পানিটির মূলধন ৭১২ কোটি ৭২ লাখ ৭০ হাজার টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ১ হাজার ৬৩৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ মূলধনের তুলনায় রিজার্ভের পরিমাণ ৯২০ কোটি ৬৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা বেশি।শাহজীবাজার পাওয়ারকোম্পানিটির মূলধন ১৮৬ কোটি ৬৩ লাখ ২০ হাজার টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ৪০৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা। অর্থাৎ মূলধনের তুলনায় রিজার্ভের পরিমাণ ২২০ কোটি ৬৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা বেশি।সামিট পাওয়ারকোম্পানিটির মূলধন ১ হাজার ৬৭ কোটি ৬৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ২ হাজার কোটি ৯৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ মূলধনের তুলনায় রিজার্ভের পরিমাণ ৯৩৩ কোটি ৪ লাখ টাকা বেশি।