মার্চের মধ্যে পুঁজিবাজারে আসছে সুখবর
![মার্চের মধ্যে পুঁজিবাজারে আসছে সুখবর](https://stocknews.zubaer.com/images/stock-news-bangladesh-zubaer.jpg)
আগামী মার্চ মাসের মধ্যে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের জন্য সুখবর আসছে। আজ সকালে বিএসইসির কার্যালয়ে শীর্ষ ব্রোকারদের সাথে আলাপকালে একথা বলে বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলাম।সিইও ফোরামের সাথে বিএসইসি’র বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।আজ মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সিইও ফোরামের প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠকে বসেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)।বর্তমান পরিস্থিতিতে করনীয় ঠিক করতে সিইও ফোরামের প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠকে বসেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা।সকাল ১০ টায় অনুষ্ঠিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। বৈঠকে নতুন করে ফ্লোর প্রাইস না তুলে নেয়ার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়।বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন,আগামী মার্চ মাসের মধ্যে পুঁজিবাজারের জন্য সুখবর আসছে। এই সময়ের পুঁজিবাজারের এক্সপোজার থেকে বাদ যাবে বন্ডের বিনিয়োগ। এর ফলে বাজারে বিনিয়োগ করার মতো প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হবে।তিনি বলেন, আপাতত ফ্লোর প্রাইজ উঠানো হবে না।পুঁজিবাজারে লেনদেনে গতি ফেরাতে তালিকাভুক্ত ১৬৯ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন মূল্যস্তর তুলে নেওয়া হয়েছিল গত বছরের ২১ ডিসেম্বর। একইসাথে এসব কোম্পানির শেয়ারদর এক দিনে সর্বোচ্চ কমায় সীমা নির্ধারিত হয়েছিল ১ শতাংশ।তবে গত কয়েকদিন গুজব ছড়ানো হয় যে, ফ্লোর প্রাইস উঠিয়ে দিচ্ছে বিএসইসি। এতে পুঁজিবাজারে টানা দরপতন শুরু হয়।তিনি বলেন,পুঁজিবাজারের গতি ফেরাতে বিএসইসি কাজ করছে। আগামী মার্চ মাসের মধ্যে পুঁজিবাজারের জন্য সুখবর আসবেবৈঠকের বিষয়ে বিএমবিএ সভাপতি ও ইবিএল সিকিউরিটিজের সিইও সানবিডিকে বলেন,আপাতত ফ্লোর প্রাইজ উঠানো হবে না।পুঁজিবাজারে লেনদেনে গতি ফিরলেই ফ্লোর উঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।বৈঠকে অংশগ্রহন করা একজন জানিয়েছেন, এখনই ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার ব্যাপারে কমিশনে কোন আলোচনা হয়নি।তিনি বলেন, সূচক ৬৭০০ অতিক্রমের পর পুঁজিবাজারের স্বাস্থ্য ভালো হলে ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়া হবে।বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক ড.শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ, আব্দুল হালিম,সিটি ব্রোকারেজের সিইও আফফান ইউসুফ, ব্যাংক এশিয়ার সিকিউরিটিজের সিইও সুমন দাস,গ্রীন ডেল্টা সিকিউরিটিজের সিইও ওয়াফী এসএম খান।