লোকসানে জ্বালানির ছয় কোম্পানি
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ২৩ টি কোম্পানির মধ্যে দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরিক্ষীত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ২২টি কোম্পানি। এরমধ্যে ছয়টি কোম্পানির লোকসানে রয়েছে। এরমধ্যে চারটি কোম্পানির মুনাফা থেকে লোকসানে ফিরেছে। অন্যদিকে দুটি কোম্পানি আগে থেকেই লোকসানে রয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।জানা গেছে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১৬টি কোম্পানি মুনাফায় রয়েছে। এরমধ্যে সাতটি কোম্পানি মুনাফা বেড়েছে আগের বছরের তুলোনায়। অন্যদিকে, মুনাফা কমেছে একই খাতের নয় কোম্পানির। একটি কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়নি। জ্বালানি খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে একটি ডিসেম্বর ক্লোজিং হওয়ায় তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পযালোচনা করা হয়েছে।জ্বালানি খাতের লোকসানে থাকা ছয় কোম্পানির মধ্যে রয়েছে বারাকা পাওয়ার, বারাকা পতেঙ্গা, পাওয়ার গ্রিড, শাহজিবাজার পাওয়ার, সিভিও পেট্রোলিয়াম এবং খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড।মুনাফা থেকে লোকসানে ফেরা চার কোম্পানির মধ্যে বারাকা পাওয়ারের দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’২২) লোকসান হয়েছে ৩৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬৯ পয়সা। বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ারের লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৫৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৮৫ পয়সা। পাওয়ার গ্রিডের লোকসান হয়েছে ৩ টাকা ৯৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৭৫ পয়সাএবং শাহজিবাজার পাওয়ারের লোকসান হয়েছে ৯৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ১৯ পয়সা।আগে থেকেই লোকসানে থাকা জ্বালানি খাতের দুই কোম্পানির মধ্যে সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’২২) লোকসান হয়েছে ৭৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১ টাকা ১৬ পয়সা। খুলনা পাওয়ারের লোকসান হয়েছে ২ টাকা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১৮ পয়সা।বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ না করা একমাত্র কোম্পানি বাংলাদেশ ওয়েলডিং ইলেক্ট্রোডস লিমিটেড।