ক্যাশ ফ্লো কমেছে ফার্মা ও রসায়ন খাতের ৯ কোম্পানির

চলতি অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ফার্মা ও রসায়ন খাতের ৩৩টি কোম্পানির মধ্যে ৯টি কোম্পানির শেয়ারপ্রতি কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) বা ক্যাশ ফ্লো কমেছে। একই সময়ে ১৫টি কোম্পানির ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।ক্যাশ ফ্লো কমেছে কোম্পানিগুলো হলো- এ্যাডভেন্ট ফার্মা, এমবি ফার্মা, ইবনেসিনা ফার্মা, জেএমআই হসপিটাল, ম্যারিকো বাংলাদেশ, রেকিট বেনকিজার, রেনাটা, সিলকো ফার্মা এবং সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস।এ্যাডভেন্ট ফার্মাপ্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৪৫ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৪৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ০২ পয়সা।এমবি ফার্মাসিউটিক্যালসপ্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে মাইনাস ৪৯ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৪ টাকা ৪৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ৪ টাকা ৯২ পয়সা।ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালসপ্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৬ টাকা ৭৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ৫ টাকা ৫৫ পয়সা।জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিংপ্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১২ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৯১ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ৭৯ পয়সা।ম্যারিকো বাংলাদেশপ্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৯৫ টাকা ৪০ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১৩৩ টাকা ০৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ৩৭ টাকা ৬৮ পয়সা।রেকিট বেনকিজারপ্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১৯৭ টাকা ২২ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১৯৭ টাকা ৩৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ১৬ পয়সা।রেনাটাপ্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৮ টাকা ৮০ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৮ টাকা ৯৬ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ১৬ পয়সা। সিলকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিঃজুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১৬ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৪০ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ২৪ পয়সা।সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালসপ্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৮ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ২৮পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে ২০ পয়সা।এদিকে ক্যাশ ফ্লো মাইনাসে রয়েছে ২ কোম্পানি। কোম্পানি ২টির মধ্যে-এসিআই লিমিটেডপ্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে মাইনাস ৩৪ টাকা ২৮ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল মাইনাস ৮১ টাকা ৩৮ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে মাইনাস ৪৭ টাকা ১০ পয়সা।ফার কেমিক্যাল ইন্ডাষ্ট্রিজপ্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২৩ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে মাইনাসে ৬৮ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল মাইনাস ৯০ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো কমেছে মাইনাস ২২ পয়সা।