কারসাজি রোধ ও বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি থেকে রক্ষায় বিধিমালা সংশোধন
![কারসাজি রোধ ও বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি থেকে রক্ষায় বিধিমালা সংশোধন](https://stocknewsbd.s3.ap-southeast-1.amazonaws.com/6646/Dse_bsec_bg20230406161513.jpg)
“বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (সুবিধাভোগী ব্যবসা নিষিদ্ধকরণ) বিধিমালা ২০২২” বিধিমালা নিয়ে এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএসইসির কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দীন আহমদ বলেন, পুরাতন বিধিমালায় বেশ কিছু গ্যাপ ছিল। এই গ্যাপের কারণে কছিু কছিু প্রতষ্ঠিান সেগুলোকে তাদরে মতো করে প্রয়োগ করে কোম্পানি এবং কোম্পানরি বনিয়িোগকারী কিছু কিছু ক্ষেত্রে তাদরে র্স্বাথ সমুন্নত রাখতে পারেনি। তাই স্টেকহোল্ডার, বিনিয়োগকারীরা তাদের সর্বোচ্চ মুনাফা অর্জন করতে পারেনি। বিশেষ গোষ্ঠী বা স্বার্থ সংশ্লিষ্ট পক্ষ লাভবান হয়েছেন। নতুন বিধিমালায় স্টেকহোল্ডারদের স্বার্থ যাতে ক্ষুন্ন না হয় এবং তারা যাতে লাভবান হতে পারেন সেসব বিষয়ের প্রতি জোর দেওয়া হয়েছে। সংশোধিত বা আইনের সঠিক প্রয়োগের ফলে কোম্পানিতে সুশাষন অনুশীলন করতে হবে। সংশোধিত আইনটি সঠিকভাবে বুঝলে ও জানলে এবং এর সঠিক পরিপালনের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদে কোম্পানিগুলোর উন্নতি হবে এবং বিনিয়োগকারীদেরও স্বার্থ সংরক্ষিত হবে।”ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের লিস্টিং অ্যাফর্য়োস ডিপার্টমেন্ট আয়োজতি র্ভাচুয়াল প্লাটর্ফমে “বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (সুবধিাভোগী ব্যবসা নিষিদ্ধকরণ) বধিমিালা ২০২২” বিষয়ক সচতেনতামূলক র্কমশালায় প্রধান অতিথি বাংলাদেশ সিকিউরিটিস অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দীন আহমদ এসব কথা বলনে।তিনি আরও বলেন, “কমিশন পর্যাপ্ত পরিশ্রম ও কাজ করে এই আইন সংশোধন করেছে। যদি কোন কোম্পানি এই বিধিমালাটি বুঝানোর জন্য মুখোমুখি আলোচনা করতে চান তবে সচেতনতামূলক কর্মশালার ব্যবস্থা করা হবে। এছাড়া কমিশনে আলোচনার মাধ্যমেও আপনারা বিধিমালা সর্ম্পকতি বিষয়গুলো জানতে পারবেন। এ ব্যাপারে বিএসইসি সব সময় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবে। এই বিধিমালাটি খুব ব্যাপক পরিবর্তিত হয়নি। কোন কোম্পানি যাতে কারসাজিমূলক আচরণের মাধ্যমে পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীগনের ক্ষতি করতে না পারে তাই এই বিধিমালাটি সংশোধিত হয়েছে।”বাংলাদশে সকিউিরটিসি অ্যান্ড এক্সচঞ্জে কমিশনের নির্বাহী পরিচালক মোঃ সাইফুর রহমান বিশেষ অতিথি হিসেবে কর্মশালায় ডিজিটাল প্লাটর্ফমের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করে বলনে, “নতুন বিধিমালাটি গেজেট হওয়ার পর বেশ কিছু জিনিস অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আপনাদের যদি কোন কনফিউশন বা বিভ্রান্তি থাকে তবে দূরীকরণ করা হবে। এরপরও যদি এই বিধিমালাটি বুঝতে সমস্যা হয় তবে বিএসইসি আপনাদের সাহায্য করতে বদ্ধপরিকর।সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স ১৯৬৯ এর বিধান মোতাবেক প্রতরণামূলক কর্মকাণ্ড যাতে সংঘটিত না হয় এই বিধিমালার মাধ্যমে সে ব্যাপারে নজরদারি করা হবে।”র্কমশালাটি সঞ্চালনা করেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের সহকারী মহাব্যবস্থাপক ও লিস্টিং অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্টের প্রধান মোঃ রবিউল ইসলাম।র্কমশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিস অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের অতিরিক্ত পরিচালক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম।মূল প্রবন্ধে তিনি মূল্য সংবদেনশীল তথ্য, সুবধিাভোগী ও সুবধিাভোগী ব্যবসা-এর সংজ্ঞা, মূল্য সংবদেনশীল তথ্য সরবরাহরে পদ্ধতি, সুবিধাভোগী ব্যবসা নিষিদ্ধকরণ, সুবিধাভোগী ব্যবসায়ের শাস্তি প্রভৃতি বিষয়ের উপর আলোকপাত করেন।ডিএসইর প্রধান নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা খায়রুল বাশার আবু তাহের মোহাম্মদ সমাপনী বক্তব্যে বলেন, “র্অথনৈতিক বাজার এবং বৃহত্তর অর্থনীতিতে ইনসাইডার ট্রেডিং এবং এর প্রভাব বোঝার ক্ষেত্রে এই র্কমশালা সহায়ক ভূমকিা পালন করব।