হতাশার আরেকটি সপ্তাহ পার করলো পুঁজিবাজার
![হতাশার আরেকটি সপ্তাহ পার করলো পুঁজিবাজার](https://stocknewsbd.s3.ap-southeast-1.amazonaws.com/5285/dse-cse-daily-sharebazar.com_.jpg)
আজ বৃহস্পতিবার ০৯ ফেব্রুয়ারি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন কমেছে বেশিরভাগ শেয়ার দর। এছাড়া দৈনিক লেনদেনে রয়েছে নেতিবাচক প্রভাব। দিন শেষে আজ ১০.১২ শতাংশ শেয়ারের দর বেড়েছে।জানা যায়, আজ ০৯ ফেব্রুয়ারি ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.১৯ শতাংশ বা ১২.৩৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ২৮৩.৩০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩.০৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৭১.৮৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৬.২১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২ হাজার ২৩৫.৩৫ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৩৩ টির, কমেছে ১৩৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫৪টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে আজ ১০.১২ শতাংশ শেয়ারের দর বেড়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৭ কোটি ২৯ লাখ ৭২ হাজার ৩২৮টি শেয়ার ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৬১ বার হাতবদল হয়েছে। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৬০৮ কোটি ৪৪ লাখ ৭৩ হাজার টাকা।গত কার্যদিবসে অর্থাৎ ০৮ ফেব্রুয়ারি ডিএসই’র ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ০.১৬ শতাংশ বা ১০.২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ২৯৫.৬৬ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫.১১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৭৪.৯৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৬.৮৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ২৪১.৫৭ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৩৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৪৪ টির, কমেছে ১২০ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭২টির। অর্থাৎ পুঁজিবাজারে গত কার্যদিবসে ১৯.১০ শতাংশ শেয়ারের দর বেড়েছে। সারাদিনে ডিএসইতে ৯ কোটি ২৬ লাখ ২৬ হাজার ৪৪১টি শেয়ার ১ লাখ ২১ হাজার ৬৬ বার হাতবদল হয়েছে। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭৪৮ কোটি ৪৫ লাখ ৪৪ হাজার টাকা।সে হিসেবে আজ লেনদেন কমেছে ১৪০ কোটি ৭১ হাজার টাকা।এদিকে আজ দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএএসপিআই ০.২০ শতাংশ বা ৩৮.৩৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করেছে ১৮ হাজার ৫৩৩.৪২ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ১৩৮ কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বৃদ্ধি পেয়েছে ২০ টির, কমেছে ৬৫ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৩ টির। আজ দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ২১ লাখ ৮৪ হাজার ৮৪৭ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২০ কোটি ৬ লাখ ২২ হাজার ৭০৩ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ৫ কোটি ৮৪ লাখ ৩৭ হাজার ৮৫৬ টাকা।