গত বছর দিলেও এবছর ডিভিডেন্ড দেয়নি প্রকৌশলের ৩ কোম্পানি

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের ৪২টি কোম্পানির মধ্যে ৩ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ গত বছর ২০২২ সালে শেয়ারহোল্ডারদের ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। কিন্তু এবছর ২০২৩ সালে শেয়ারহোল্ডারদের ডিভিডেন্ড থেকে বঞ্চিত করেছে। কোম্পানিগুলো হলো- বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম-বিবিএস, ওয়াইমেক্স ইলেকট্রোড এবং রানার অটোমোবাইলস পিএলসি।বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম-বিবিএস৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে। আগের বছর ৩০ জুন, ২০২২ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ৩.৫০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল।সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ০১ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ টকা ৬৫ পয়সা।আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৯৪ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪৩ পয়সা।সমাপ্ত অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৭০ পয়সায়। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৫ টাকা ৭০ পয়সা।ওয়াইমেক্স ইলেকট্রোড৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে। আগের বছর ৩০ জুন, ২০২২ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ১ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল।সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৮২ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ৬৫ পয়সা।আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে মাইনাস ৮৬ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল মাইনাস ৫৭ পয়সা।সমাপ্ত অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৯২ পয়সায়। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১১ টাকা ৭২ পয়সা।রানার অটোমোবাইলস৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে। আগের বছর ৩০ জুন, ২০২২ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভেডেন্ড দিয়েছিল।সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৭ টাকা ৭৫ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ২ টাকা ৪০ পয়সা।আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৩৮ টাকা ৩২ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৯ টাকা ৭২ পয়সা।সমাপ্ত অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৬২ টাকা ৬২ পয়সায়। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬৬ টাকা ৫০ পয়সা।