ফ্লোর থেকে অনেক দূরে ডিভিডেন্ডের চার শেয়ার

Date: 2024-02-10 08:00:09
ফ্লোর থেকে অনেক দূরে ডিভিডেন্ডের চার শেয়ার
ফ্লোর প্রাইস তোলার পর সেল প্রেসারে অনেক কোম্পানির শেয়ারের দাম ৩০ থেকে ৪৪ শতাংশ পড়ে গিয়েছিল। এরপর বাজার যখন ঘুরে দাঁড়াতে থাকে, কোম্পানিগুলোর শেয়ার দামও বাড়তে থাকে। এখন অনেক কোম্পানির শেয়ারের দাম ফ্লোর প্রাইসের কাছাকাছি লেনদেন হচ্ছে। এমনকি কিছু কোম্পানির শেয়ার ফ্লোর প্রাইস অতিক্রম করেও লেনদেন হচ্ছে। তবে অনেক কোম্পানির শেয়ারের দাম ফ্লোর প্রাইসের অনেক দূরেও অবস্থান করছে।ডিভিডেন্ড দেয়া এমনই চারটি কোম্পানি হলো বস্ত্র খাতের মতিন স্পিনিং, এমএল ডাইং, এইচ আর টেক্সটাইল এবং ইন্সুরেন্স খাতের প্রাইম ইন্সুরেন্স লিমিটেড। ডিএসই ও স্টকনাও সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।মতিন স্পিনিংমতিন স্পিনিং হলো বস্ত্র খাতের শীর্ষ ডিভিডেন্ডের কোম্পানি। ২০২৩ সালেও কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের ৪০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৭৭ টাকা ৬০ পয়সা। সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৫৬ টাকা ১০ পয়সায়। কোম্পানিটির শেয়ার এখনো ফ্লোর প্রাইস থেকে ২০ টাকা ৫০ পয়সা বা প্রায় ২৭.৭০ শতাংশ নিচে লেনদেন হচ্ছে।এমএল ডাইংএমএল ডাইংয়ের ফ্লোর প্রাইস ২৪ টাকা ৮০ পয়সা। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেনে হয়েছে ১৭ টাকায়। কোম্পানিটির শেয়ার ফ্লোর প্রাইস থেকে ৭ টাকা ৮০ পয়সা বা ৩১.৪৫ শতাংশ কম দরে লেনদেন হচ্ছে। ২০২৩ সালে বিনিয়োগকারীদের কোম্পানিটি ২ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।এইচআর টেক্সটাইলএইচ আর টেক্সটাইলের ফ্লোর প্রাইস ১১৫ টাকা ৯০ পয়সা। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেনে হয়েছে ৭৯ টাকা ৯০ পয়সায়। ফ্লোর প্রাইস থেকে এখনো ৩৬ টাকা বা ৩১.০৬ শতাংশ কম দরে লেনদেন হচ্ছে। ২০২৩ সালে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে।প্রাইম ইন্সুরেন্সবিমা খাতের কোম্পানি প্রাইম ইন্সুরেন্সের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৮২ টাকা ৮০ পয়সা। সর্বশেষ কোম্পানির শেয়ার লেনদেনে হয়েছে ৫৯ টাকা ১০ পয়সায়। ফ্লোর প্রাইস থেকে এখনো ২৩ টাকা ৭০ পয়সা বা ২৮.৬২ শতাংশ কম দরে লেনদেন হচ্ছে। ২০২২ সালে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। বর্তমানে ২০২৩ সালের ডিভিডেন্ড ঘোষণার প্রস্তুতিতে রয়েছে।

Share this news