শেয়ারবাজার উন্নয়নে অভিজ্ঞদের সহায়তা চান ডিএসই চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু বলেছেন, করোনা মহামারির কারণে ২০২০ এবং ২০২১ সাল ছিল বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জিং বছর। এমন প্রতিকূল ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যেও ডিএসইর ইক্যুইটি বৃদ্ধির পাশাপাশি নতুন প্রোডাক্টের সূচনা হয়েছে।ডিএসইর সদ্য অবসর নেয়া চেয়ারম্যান মো. ইউনুসুর রহমান ও পরিচালকদের সন্মানে মঙ্গলবার আয়োজিত এক বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, শেয়ারবাজার উন্নয়নে বিদায়ী চেয়ারম্যান ও পরিচালকরা সাধ্যমত চেষ্ঠা করেছেন। তাঁদের অভিজ্ঞতা শেয়ারিংয়ের মাধ্যমে আমরা ডিএসইর উন্নয়ন করে যাব, বাজার উন্নয়ন করে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে এগিয়ে নিয়ে যাব।ডিএসই চেয়ারম্যান বলেন, উন্নত প্রোডাক্ট ও সার্ভিস, আইসিটি, করপোরেট সুশাসন, নিয়মানুবতিতা, নৈতিকতা ও স্বচ্ছতার মাধ্যমে ডিএসইকে আমরা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নয়, সারা বিশ্বের প্রেক্ষাপটে নাম্বার ওয়ানে পরিণত করতে চাই। এজন্য সকল পক্ষের সহযোগিতা দরকার। আমি আশা করি, শেয়ারবাজারের স্বার্থে তথা দেশ এবং জাতির স্বার্থে আপনারা অভিজ্ঞতা, পরামর্শ ও মতামত দিয়ে আমাদেরকে সব সময় সহযোগিতা করবেন।ডিএসইর পরিচালক অবসর নেয়া পরিচালকরা হলেন- অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান, সালমা নাসরিন, মো. মুনতাকিম আশরাফ, ড. একেএম মাসুদ, মরহুম হাবীবুল্লাহ বাহার, মরহুম রকিবুর রহমান এবং মিনহাজ মান্নান ইমন।ডিএসইর চেয়ারম্যান বলেন, বিদায়ী বোর্ডের সদস্যরা অত্যন্ত দক্ষতা ও সফলতার সাথে তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করেছেন। তাদের এই সুপরিকল্পিত কার্যক্রমের জন্য ডিএসই সব সময়ই স্মরণ রাখবে। পরে ডিএসইর চেয়ারম্যান সকলের সুন্দর ভবিষ্যত, সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।ডিএসই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) এম. সাইফুর রহমান মজুমদারের সঞ্চালনায় ডিএসইর বর্তমান পর্ষদের সদস্য অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, মো. আফজাল হোসেন, রুবাবা দৌলা, মো. শহীদুল ইসলাম, কাওসার আহমেদ, মো. শাকিল রিজভী, মোহাম্মাদ শাহজাহান, শরীফ আনোয়ার হোসেন উপস্থিত ছিলেন।