বিনিয়োগকারীদের পাওনা অর্থ শোধে ২৩ জুলাই পর্যন্ত সময় চায় ডিএসই

প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউজ তামহা সিকিউরিটিজ, বানকো সিকিউরিটিজ, ক্রেস্ট সিকিউরিটিজ এবং শাহ মোহাম্মদ সগির অ্যান্ড কোম্পানির গ্রাহকদের অর্থ পরিশোধের জন্য আগামী ২৩ জুলাই পর্যন্ত সময় চাওয়া হয়েছে। চলতি বছরের মে মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে বিনিয়োগকারীদের দাবি নিষ্পত্তি করতে না পারায় পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাছে আরও সময় চেয়েছে ডিএসই।গত ১১ জুন বিএসইসি এ বিষয়টিকে ‘খুবই দুঃখজনক এবং অবাঞ্চিত’ উল্লেখ করে ডিএসইকে চিঠি দিয়েছে।এর পরিপ্রেক্ষিতে ডিএসই বিএসইসির কাছে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে, ডিএসই চারটি ব্রোকারেজের প্রকৃত সম্পদ এবং দাবির মূল্যায়ন সম্পন্ন করেছে। বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা তহবিলের ট্রাস্টি বোর্ডের পরবর্তী সভায় প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করা হবে। বোর্ডের সিদ্ধান্ত এবং বিএসইসির নির্দেশনা অনুসারে ডিএসই ২৩ জুলাইয়ের মধ্যে তহবিল স্থানান্তর করার বিষয়টি অবহিত করবে।বিএসইসি সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, এই চারটি ব্রোকারেজ হাউজে মোট দাবি প্রায় ২০০ কোটি টাকা, যা ডিএসই বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা তহবিল থেকে নিষ্পত্তি করার কথা ছিল।ডিএসই বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা তহবিল ২০১৪ সালের আগস্টে একটি গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ব্রোকারেজ সংস্থাগুলোর খেলাপির ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার জন্য তহবিলটি চালু করা হয়েছিল।